পরস্তাব ‘বাংলাদেশের মানুশ’ বা ‘পুবের বাংলার মানুশ’ নামে একটা বই ছাপাইলেন, ধরেন ১০০ ফটোর একটা বই, নিজেরই তোলা বা অন্যদের, সেই বইতে সবগুলা ছবি বাংগালিদের, কেমন হয় বেপারটা? মানে চেহারা সুরতে বাংগালি হিসাবে কাউকে চেনা কতটা যায়, তেমন চিনতে চাওয়া…
১৯২০/৩০ এর দিকে (আগে বা পরেও) এই তর্কগুলা খুব চলতো যে, মুসলমানরাও বাঙালি কিনা বা কেমনে তাদেরও কন্ট্রিবিউশন আছে বাংলাভাষায়। এইটা আরো জোরদার হইছিল দীনেশচন্দ্র সেনের পুরান পুঁথিগুলা আবিষ্কারের পরে। দেখা গেল, আরে, মুসলমানরাও তো বাংলাভাষায় লিখছে আগে! নতুন নতুন…
আমাদের পোয়েটিক্সের গড়নে ধর্মের মদদ আছে, কখনো হয়তো গোপন, কখনো খুব আলগা নজরেও ধরা পইড়া যায়। এথেইস্টদের মাঝেও দেখবেন, যে যেই ধর্ম থিকা বাইরাইয়া এথেইস্ট হইছেন সেই ধর্মে যারে ইনসেস্ট কয়, সেইটাই ঐ ঐ এথেইস্টের ইনসেস্টের আইডিয়া; তারা নিজের ছাইড়া…
মেঘনাথ বধ-এর রেফারেন্সেই মনে হইলো, ‘মূল’ সাহিত্য বইলা একটা জিনিস আছে যেইখানে কালা’রা হিরো না কখনোই। যেমন, আদর কইরা কিছু কবিতারে যে ‘অ্যান্টি-কবিতা’ বলা যায় ওইটা ‘কবিতা’ (তখন মূল বা আসল বা অরিজিনাল বলা লাগে না) বইলা একটা কিছু’রে বাঁচায়া…