১৯৬৪ সালে বাংলা একাডেমি থিকা “আঞ্চলিক ভাষার অভিধান” ছাপা হয়। তখন বাংলা একাডেমির পরিচালক আছিলেন সৈয়দ আলী আহসান। আর এই ডিকশানি প্রজেক্টের প্রধান সম্পাদক আছিলেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্। উপদেষ্টা কমিটিতে মুহম্মদ এনামুল হক, মুহম্মদ আবদুল হাই, মুনীর চৌধুরী ও কাজী দীন…
পরস্তাব ‘বাংলাদেশের মানুশ’ বা ‘পুবের বাংলার মানুশ’ নামে একটা বই ছাপাইলেন, ধরেন ১০০ ফটোর একটা বই, নিজেরই তোলা বা অন্যদের, সেই বইতে সবগুলা ছবি বাংগালিদের, কেমন হয় বেপারটা? মানে চেহারা সুরতে বাংগালি হিসাবে কাউকে চেনা কতটা যায়, তেমন চিনতে চাওয়া…
এইটা কাহিনিটার পাঁচ নাম্বার ভার্সন। দ্বিজ কানাই ১৫০০/১৬০০ সালের দিকে এই কাহিনিটা বান্ধেন। গ্রেটার মৈমনসিংহ এলাকায় এইটা গাওয়া হইতো। নেত্রকোণা জেলার সান্দিকোনার মসকা গ্রামের সেখ আসক আলী আর উমেশচন্দ্র দে’র এইটা জানা ছিল। তাদের কাছ থিকা এই কাহিনি সংগ্রহ করছিলেন…
১ ।। ………………………………… ভাষা তো পাওয়ারের লগে রিলেটেড একটা ঘটনা। ব্রিটিশ আমলে ইংলিশ যে সরকারি দফতরের ভাষা আছিল, সেইটা তো পাওয়ারের কারণেই। তো, ব্রিটিশরা যখন নাই তখন তো আরেকটা ভাষার দরকার। ইন্ডিয়া চাইলো, হিন্দি ভাষারে এস্টাবলিশ করতে, না পাইরা ইংলিশটারে…
১৯৪৭ সালের ৩০ শে নভেম্বর সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা নিয়া আলাপ হয়, সৈয়দ মুজতবা আলী সেইখানে বাংলা ভাষার পক্ষে একটা লেকচার দেন। উনার এই লেকচার নিয়া অনেক তর্ক বিতর্ক হয়। সৈয়দ মুজতবা আলী তখন বগুড়ার আজিজুল হক…