১৯৬৪ সালে বাংলা একাডেমি থিকা “আঞ্চলিক ভাষার অভিধান” ছাপা হয়। তখন বাংলা একাডেমির পরিচালক আছিলেন সৈয়দ আলী আহসান। আর এই ডিকশানি প্রজেক্টের প্রধান সম্পাদক আছিলেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্। উপদেষ্টা কমিটিতে মুহম্মদ এনামুল হক, মুহম্মদ আবদুল হাই, মুনীর চৌধুরী ও কাজী দীন…
১ ।। ………………………………… ভাষা তো পাওয়ারের লগে রিলেটেড একটা ঘটনা। ব্রিটিশ আমলে ইংলিশ যে সরকারি দফতরের ভাষা আছিল, সেইটা তো পাওয়ারের কারণেই। তো, ব্রিটিশরা যখন নাই তখন তো আরেকটা ভাষার দরকার। ইন্ডিয়া চাইলো, হিন্দি ভাষারে এস্টাবলিশ করতে, না পাইরা ইংলিশটারে…
১৯৪৭ সালের ৩০ শে নভেম্বর সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা নিয়া আলাপ হয়, সৈয়দ মুজতবা আলী সেইখানে বাংলা ভাষার পক্ষে একটা লেকচার দেন। উনার এই লেকচার নিয়া অনেক তর্ক বিতর্ক হয়। সৈয়দ মুজতবা আলী তখন বগুড়ার আজিজুল হক…
১৯২০/৩০ এর দিকে (আগে বা পরেও) এই তর্কগুলা খুব চলতো যে, মুসলমানরাও বাঙালি কিনা বা কেমনে তাদেরও কন্ট্রিবিউশন আছে বাংলাভাষায়। এইটা আরো জোরদার হইছিল দীনেশচন্দ্র সেনের পুরান পুঁথিগুলা আবিষ্কারের পরে। দেখা গেল, আরে, মুসলমানরাও তো বাংলাভাষায় লিখছে আগে! নতুন নতুন…
ভালো রাইটাররা যে সবসময় ভালো ক্রিটিক হইতে পারেন বা হইতেই হবে – তা না, ভাইস-ভার্সাও; কিন্তু বিনয় মজুমদারের এই ক্রিটিকটা পইড়া মনে হইছে, উনি আসলে ক্রিটিক হইতে চান নাই। এইরকম আছে তো, উনার সময়েও ছিলো সাহিত্য-সমাজের নর্মস, যে, একবার ক্রিটিক…