ডিয়ার রিডার, কীভাবে ‘জিজেকের জোকস’ পড়বেন? আপনার যেখান থেকে মনে চায় সেখান থেকেই বিসমিল্লা করতে পারেন। কৌতুক— যেহেতু একটা মৌখিক লিটারেচার, এইটা কোনো ধারাবাহিকতার ওজর তুলে নাই; আপনে বইটা তুইলা লন আর শুরু কইরা দেন সিধা যেখান থেকে মন চায়।…
‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম…’–হৈমন্তি শুক্লাদের কওয়ার কিছু কেন থাকে না? এনারা তো ‘বিশ্ব সাহিত্য’র লোক, কত কত দেশের কবিতা বা কেচ্ছা-কাহিনি খাইছেন এনারা, বানাইছেন কত কোটি কোটি শব্দের আর্ট-কালচার, কেন তবু এনারা কইবার কিছু পাইতেছেন না!…
মেঘনাথ বধ-এর রেফারেন্সেই মনে হইলো, ‘মূল’ সাহিত্য বইলা একটা জিনিস আছে যেইখানে কালা’রা হিরো না কখনোই। যেমন, আদর কইরা কিছু কবিতারে যে ‘অ্যান্টি-কবিতা’ বলা যায় ওইটা ‘কবিতা’ (তখন মূল বা আসল বা অরিজিনাল বলা লাগে না) বইলা একটা কিছু’রে বাঁচায়া…