১. হুমায়ূন আহমেদের নভেল/নভেলাগুলারে ‘সমালোচকদের’ অপছন্দ করার একটা মেজর কারণ হইতেছে, উনার উপন্যাসগুলা’তে খেয়াল কইরা দেখবেন ‘বর্ণনা’র চাইতে ডায়লগ বেশি। আমাদের ‘সমালোচনায়’ উপন্যাসের স্ট্রেংথ হইতেছে বর্ণনায়; মানে ‘বর্ণনা-ই উপন্যাস’ না হইলেও, মেজর একটা জিনিস। তো, হুমায়ূন আহমেদে যে বর্ণনা নাই…
০.০১ বিপ্লবের রঙ লাল আমস্টারডাম। বাইরে টেম্পারেচার নয় ডিগ্রীরও নিচে। স্মল আর কোজি একটা বার। গথিক স্ট্রাকচারের। পুরা বারটাই খালি, মানুষজন নাই। কোণার ছোট্ট একটা টেবিলে কয়েকজন মানুষ বইসা আছে। এমন চুপচাপ আর স্টিল হয়া বইসা আছে যে মনেহয়…
ক. অমন রিলেশনে গুলতেকিনের যদি এতোই আপত্তি, উনি কেন আগেই বাইর হইলেন না? উড়াইয়া দিতে চাইলাম গুলতেকিনরে, তখনই কিছু জিনিস মনে পইড়া গেল! ২০০৬ সালের জুলাই মাসে একটা বিয়া করছিলাম, নাকি বিয়া বইছিলাম? আখেরি বিচারে করছিলামই কারেক্ট, আমার বউ বিয়া…
বিষয় যা-ই হোক, জাহেদ আহমদ-এর গদ্যে তাঁর শব্দগুলা একে অন্যের সাথে যেই রকমের ঝগড়া-লিপ্ত অবস্থায় থাকে সেইটা এখন পর্যন্ত সবচে র ফরম্যাটে ভাবনারে হাজির রাখার একটা পদ্ধতি হিসাবে ভাবা যাইতে পারে; একইভাবে শব্দগুলা তাদের সাহিত্যিক উত্তরাধিকারের সাথে প্রণয়-সুলভ বন্ধুত্বের ভিতর…